ফাতরা প্যাঁচাল – দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ আর্ট-ক্রিটিক মিস্টার বিনের মতন করে বলা যাইতে পারে ক্যামেরার পিছের মানুষটার দিলে মাইনষের প্রতি ভালবাসা টের পাওয়া যায়। তিনি মানুষকে ভালবাসেন। একটা বড়, বিশাল গুণ। মানুষ সংখ্যা না, মানুষ। আমাগো কাছে মানুষের তো নানান পরিচয়, জাতগত, ধর্মগত, শ্রেণিগত, পেশাগত, সংখ্যাগত(যেমন ধরেন এগারোশোর একজন, বা একশো এগারোর একজন) ইত্যাদিগত। আমরা এই ‘গত’ টা না পাইলে হাস-ফাঁস করি, আর পাইলে মনে শান্তি আহে। প্রত্যেকের গল্প থাকে, আনন্দ থাকে, কষ্ট থাকে, প্রেম থাকে, স্বপ্ন থাকে। যা আমরা পাত্তা দেই না। ফটুগ্রাফারে মনে লয় দেন। সন্দীপন-ভক্ত ফটুগ্রাফা্রে মনে অয় ইলিয়াসের চরিত্র খুঁইজা বেড়ান। রাঢ় বঙ্গের আলোকচিত্রী মিরপুর ১২ তে অন্তত তমিজের বাপরে মনে অয় খুঁজেন। খোয়াবের ডালপালা পাকুড় গাছের লাহান ফুইটা উঠে শিরায় উপশিরায়, চেহারায় গতরে। এই আরকি। ফাতরা প্যাঁচাল বন। এলা ছবি দেহেন। ভালবাসেন। যুদি পারেন আরকি। – নয় নাম্বার বাসের হেল্পারগন
রণজিৎ মজুমদার – স্কুল শিক্ষক, ফটোগ্রাফার। বাড়ি রংপুর। থাকেন মিরপুর।