ফাঁদ সুমহান (এর প্রতিশ্রুতি তুমি কাহাকে দিয়াছ?)
অতৃপ্তির বুঝ নিয়া কামনা করি তোমারে
জানলার গ্রিল কেঁটে নজরদারির বাপ প্যানোপটিকন
এ ফেটিস উপাত্ত জানে
তোমার ভাল লাগে রাঁধাচূড়া
আমাকে বলেছিলা
এ খবরও লিখে থুয়ে রাখে
আমাদের মাধুর্য্যের খাসলত
পোষাজলে মাছ-
তার বাঁচনের কী উপায়
চিন্তায় আহত আকর্ষণে থাকি।
গিফট্ সপ থেকে ‘ব্যাপার নাহ্’ চমকিয়ে দেব তোমাকে ভেবে
আধকা মিনিয়ন শখ করে বড় কিনিয়া তো আনি_
*
কার্বোহাইড্রেড যে পিয়াস আমার
বাজার চাহিদার রোয়াকে ঠেইলা আনে
সেথা তুমিওতো বেড়াও
খোপায় সংকলিত কৌশিকে
বহু দূরজাতিক ফুরফুরে ঘ্রাণ
সে ঘ্রাণ টের পাই
পুলক জাগে না
তথাপি ব্যাথা-
আরশীতে যে চোখ দিয়ে দেখি তোমারে
চকিতে-
তা ঢের কখনো এতটাই আমার না তোহ্
*
একটা চিল না কাক
ছো দিয়ে নিয়া গেল হাতের ঠোঙাটা আমার। ঠোঙ্গার গায়
তোমার কথা ভাবতে ভাবতে, ফোনের পুরানা ম্যাসেজেস দেখতে দেখতে যেমন করে হেসেই উঠো
তুমি-ভাবতে ভাবতে একটা ছবি এঁকেছিলাম; আনমনা ঠোঙার বুকের ভেতর একটা জিলাপী, দুইটে
পাকড়া। উড়ে গেল..
আমার আর চিল করতে থাকা-হয়া গেল না।
তোমার সাথে দ্যাখা মিললেই আমার ফেস্ট।
মনের গাঠরে বিঙ্গাপনের গান

[নাফিস সবুর – গোড়ালিতে চা-সহ কাপ রাখবার পারেন। দই, আইসক্রীম আর ডিমভাজি খাইতে পছন্দ করেন বলে জানা গেছে। – নয় নাম্বার বাসের হেল্পারগণ ]