” হাঁ-উ মাঁ-উ কাঁ-উ শুনি রাক্ষসেরি পুর
না জানি সে কোন দেশে – না জানি কোন দূর ।”
(ঠাকুরমা’র ঝুলি – দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার)
এখানে? নাহ! তা কী করে হয়? এখানে, আমাগো এই পরাণ-পুড়া বাংলায় –
“দিন যায়, রাত যায় – অরুণ বরুণ কিরণমালা চাঁদের মতন বাড়ে ফুলের মতন ফোটে“। (ঠাকুরমা’র ঝুলি – দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার)














পরওয়ারদিগার, যে নামেই ডাকি, তুমি শুন, তুমি বাঁচায়া রাখ অরুণ, বরুণ, কিরণমালাগো, শেফালীগো, হালিমা, মাকসুদা, মীনা, সুমা, সুমাইয়াগো, আকাশ, রাজীব, রুবেল, রাণীগো, কুলসুম, কানিজগো, বাঁচায়া রাখ তাগো রাক্ষসগো থিকা, তাগো চাঁদের লাহান বড় হইবার দেও, ফুলের লাহান ফুটবার দেও, দাদী, দিদিমাগো বাঁচায়া রাখ বাতের ব্যাদনা থিকা, তাগো গপ করার তৌফিক দাও।
“অরুণ, বরুণ কিরণের হাসি শুনিলে বনের পাখী আসিয়া গান ধরে, কান্না শুনিলে বনের হরিণ ছুটিয়া আসে।” (ঠাকুরমা’র ঝুলি – দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার)

[ মইনুল হোসেন ধ্রুব – এইচ এস সি প্রথম বর্ষের ছাত্র, সিটি কলেজের। ছবি তুলেন। মিউজিসিয়ান, ইলোপ ব্যান্ডে আছেন ভোকাল ও গিটারে। বই পড়তে ভালবাসেন। – নয় নাম্বার বাসের হেল্পারগণ]

[ মুনতাসির বিল্লাহ – এস এস সি পরীক্ষার্থী। ভালবাসেন ছবি তুলতে, বই পড়তে। ]